সেলাই শিল্পে দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে আমিরাতে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের। গার্মেন্টস শিল্প এবং আবায়া শিল্পের পর তারা কেন্দুরা সেলাইয়েও পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। এক্ষেত্রে প্রতিটি জায়গায় বাংলাদেশীদের আধিপত্য একছত্র বলাযায়। বাংলাদেশীদের হাতের ছোঁয়া ছাড়া এই শিল্প যেন মরুর বুকে বেঁচে থাকা দায়।
আমিরাতে প্রতিটি শহরে সেলাই শিল্পে সূই সুতার গল্প বুননে হাজারো বাংলাদেশী কাজ করে যাচ্ছে নিরলস ভাবে। রেডিমেড গার্মেন্টস ও আবায়ার পর কেন্দুরা বা জুব্বা সেলাইয়েও বাংলাদেশীদের জয়জয়কার অবস্থা। দেখে মনে হবে যেন এই শিল্পে অন্য দেশী লোকজন কোনভাবেই মানানসই নয়।একমাত্র বাংলাদেশীরাই এই শিল্পে সুনিপুণ দক্ষতা দেখিয়ে আরব বাসীর মন জয় করে আসছে বহুদিন ধরে। তেমনি একটি বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠান আল মাসহারাবিয়া টেইলারিং। এই প্রতিষ্ঠানটি সারজা ও আজমানে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
এখানে বাংলাদেশীরা শুধু সেলাই করে উপার্জন করে তা নয়। কেন্দুরার আনুষঙ্গিক উপকরণও দেশ থেকে আমদানি করে নিয়ে আসেন তারা। পুরো আমিরাত জুরে প্রবাসী বাংলাদেশীদের কয়েক হাজার কেন্দুরার সেল সেন্টার বা সেলাই কারখানা রয়েছে। কেন্দুরার নিত্য নতুন ডিজাইন গুলোও বাংলাদেশীদের হাতে গড়া।
আমিরাতে এই শিল্পটি ঘিরে অন্তত ২০ হাজার বাংলাদেশীর কর্মসংস্থান হয়েছে। করোনা কালীন কঠিন সময় পার করে ফের ঘুরে দাঁড়িয়েছে শিল্পটি। তাই দিন দিন আমিরাতের প্রতিটি শহরে কেন্দুরা সেলাই বা সেল সেন্টারের বিস্তৃতি বাড়ছে।
window.fbAsyncInit = function() {
FB.init({
appId : ‘1488263831660245’,
xfbml : true,
version : ‘v11.0’
});
FB.AppEvents.logPageView();
};
(function(d, s, id){
var js, fjs = d.getElementsByTagName(s)[0];
if (d.getElementById(id)) {return;}
js = d.createElement(s); js.id = id;
js.src = “https://connect.facebook.net/en_US/sdk.js”;
fjs.parentNode.insertBefore(js, fjs);
}(document, ‘script’, ‘facebook-jssdk’));