বাংলাদেশ এয়ারপোর্টে হালনাগাদ সরঞ্জাম, পদ্ধতি ও বর্ধিত কর্মীসহ কার্গো ও যাত্রীবাহী বিমানবন্দর স্ক্রিনিংয়ে উন্নতি করেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে সীমান্তে টহল ও বিমানবন্দর নিরাপত্তায় বাংলাদেশের প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, বাংলাদেশের স্থল ও সামুদ্রিক সীমানায় টহল দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে।
ইউএস ব্যুরো অব কাউন্টার টেরোরিজমের ‘কান্ট্রি রিপোর্টস অন টেররিজম ২০২১: বাংলাদেশ’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের স্থল ও সামুদ্রিক সীমান্তে টহল দেওয়ার ক্ষমতা এবং কার্গো ও যাত্রীবাহী বিমানবন্দর স্ক্রিনিংয়ে উন্নতি করার কথা বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এয়ারলাইন নিরাপত্তা ততটা শক্তিশালী না হলেও বাংলাদেশ সবার জন্য ই-পাসপোর্ট চালু করেছে এবং ইন্টারপোলের সাথে তথ্য শেয়ার করেছে। তবে বাংলাদেশের কোনও ডেডিকেটেড সন্ত্রাসী ওয়াচলিস্ট নেই। যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ‘সতর্কতা তালিকা’ প্রকল্প সরকারের বিবেচনাধীন রয়েছে।
মার্কিন ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ফ্লাইট আসার আগে যাত্রীদের স্ক্রিনিংয়ের জন্য পদ্ধতিগতভাবে এপিআই/পিএনআর তথ্য ব্যবহার করে না বাংলাদেশ।