মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০১:২৯ অপরাহ্ন
News Headline :
দুবাইয়ে ‘প্রভাবশালী নারী’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন আবিদা হোসেন রমজান উপলক্ষে মধ্যপ্রাচ্যে মূল্যছাড়ের প্রতিযোগিতা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শেখ হাসিনা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ : স্পিকার র‍্যানসমওয়্যারের আক্রমণে ডাউন বাংলাদেশ বিমানের ই-মেইল সার্ভার দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদককে সোচ্চার হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির মাঝ আকাশে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক, মায়ানমারে জরুরি অবতরণ মন্ত্রীদের অফিসিয়াল ফোনে টিকটক নিষিদ্ধ করল যুক্তরাজ্য ১৬৭ বছরের পুরনো সুইস ব্যাংকটি কিনে নিচ্ছে ইউবিএস পারমাণবিক যুদ্ধের প্রস্তুতির নির্দেশ কিমের মাদারীপুরে এক্সপ্রেসওয়েতে দুর্ঘটনা: ইমাদ পরিবহনের বিরুদ্ধে মামলা

কম কার্বন নির্গত করে এমন বিমান তৈরি করছে নাসা

  • টাইম আপডেট : শুক্রবার, ২০ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৭ কত বার দেখা হয়েছে
কম কার্বন নির্গত করে এমন বিমান তৈরি করছে নাসা

মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা একটি পরবর্তী প্রজন্মের বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ তৈরি করতে মার্কিন অ্যাভিয়েশন জায়ান্ট বোয়িংয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (নাসা)। নতুন এই বিমান কম কার্বন নির্গত করবে।

বার্তাসংস্থা এএফপির বরাত দিয়ে আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

Celebrating novo mobile

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পরিধিতে অ্যারোনটিক্যাল গবেষণাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আর তাই আগামী ৭ বছরে মার্কিন এই সংস্থা ‘সাসটেইনেবল ফ্লাইট ডেমোনেস্ট্রেটর (এসএফডি)’ প্রকল্পে ৪২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে। আর এই একই সময়কালে বোয়িং ও তাদের অংশীদাররা আনুমানিক আরও ৭২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করবে।

নাসার প্রধান বিল নেলসন বলেছেন, তাদের লক্ষ্য হলো- ভবিষ্যতের বাণিজ্যিক বিমান তৈরি করা যা ‘পরিবেশ, বাণিজ্যিক বিমান শিল্প এবং বিশ্বব্যাপী যাত্রীদের জন্য সুবিধাসহ আরও জ্বালানি সাশ্রয়ী’ হবে।

গত বুধবার এক বিবৃতিতে নেলসন বলেন, ‘যদি আমরা সফল হই, তাহলে আমরা এই প্রযুক্তিগুলোকে উড়োজাহাজে দেখতে পাব যেগুলো ২০৩০ এর দশকে আকাশে যাত্রী পরিবহন করবে।’

অন্যদিকে বোয়িং বলেছে, ‘এসএফডি প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে প্রদর্শিত এবং পরীক্ষিত প্রযুক্তিগুলো ভবিষ্যতের ডিজাইনগুলোতে যুক্ত হবে এবং সেটি যুগান্তকারী এরোডাইনামিক ও জ্বালানি সাশ্রয়ের মতো অর্জনের দিকে নিয়ে যেতে পারে।’

বোয়িংয়ের প্রধান প্রকৌশলী গ্রেগ হাইসলপ বলেছেন, তাদের ‘টেকসই ভবিষ্যতের জন্য বড় অবদান রাখার সম্ভাবনা রয়েছে’।

নাসা বলছে, ইঞ্জিনিয়াররা এমন উড়োজাহাজের ডিজাইন করতে চাইবেন যেটা আজকের সবচেয়ে ভালো একক আইল বিমানের তুলনায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত জ্বালানি খরচ এবং কার্বন নির্গমন কম করবে।

এছাড়া মার্কিন এই মহাকাশ সংস্থাটি ২০২০-এর দশকের শেষের দিকে এসএফডি পরীক্ষা সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করেছে যাতে প্রযুক্তি এবং নকশা পরবর্তী প্রজন্মের একক-আইল উড়োজাহাজে প্রয়োগ করা যেতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন সোশ্যাল মিডিয়াতে..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই ধরণের আরো খবর জানতে..