সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:৪৭ পূর্বাহ্ন

ফ্লাইটে সহযাত্রীর গায়ে মূত্রত্যাগ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর

  • টাইম আপডেট : সোমবার, ৬ মার্চ, ২০২৩
  • ২১ কত বার দেখা হয়েছে
ফ্লাইটে সহযাত্রীর গায়ে মূত্রত্যাগ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর

ফ্লাইটে সহযাত্রীর গায়ে মূত্রত্যাগ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর

বিমানে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা যেন থামছেই না। গত বছর ভারতের একটি বিমানে যাত্রীর গায়ে টয়লেট করার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার ঘটল প্রস্রাবের ঘটনা। নিউইয়র্কের জেএফকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নয়াদিল্লিগামী বিমানে সহযাত্রীর গায়ে মূত্রত্যাগ করার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত যাত্রী একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী এবং ঘটনার সময় তিনি মাতাল ছিলেন ও ঘুমাচ্ছিলেন। 

 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিউইয়র্ক থেকে ভারতের নয়া দিল্লিগামী আমেরিকান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে এই ঘটনা ঘটে। আমেরিকান এয়ারলাইন্সের এএ২৯২ নম্বরের ওই ফ্লাইটটি স্থানীয় সময় গত শুক্রবার রাত সোয়া ৯টায় নিউইয়র্ক থেকে উড্ডয়ন করে এবং প্রায় সাড়ে ১৪ ঘণ্টার উড্ডয়ন শেষে শনিবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। 

বিজ্ঞাপন

 

এয়ারলাইন্স সূত্র জানিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তিনি মাতাল অবস্থায় বিমানে ঘুমিয়ে পড়েন। বিমানটি মাঝ আকাশে থাকার সময় ওই ছাত্র প্রসাব করে দেন। যা গড়িয়ে পাশের সিটে থাকা যাত্রীর গায়ে লাগে। এরপরই তিনি বিমান কর্মীদের বিষয়টি জানান।

 

বিজ্ঞাপন

সূত্রটি আরও জানিয়েছে, প্রস্রাবকাণ্ডের পর সঙ্গে সঙ্গেই ওই যাত্রী পাশে থাকা সহযাত্রীর কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন। এছাড়া যে যাত্রীর গায়ে প্রস্রাব লাগে, তিনিও অভিযোগ জানাতে রাজি ছিলেন না। কারণ এতে করে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর ক্যারিয়ার হুমকির মুখে পড়তে পারে। তবে এয়ারলাইন্সের পক্ষ থেকে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয় এবং দিল্লির বিমানবন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলে (এটিসি) অভিযোগ জানানো হয়।

 

পরে ফ্লাইট অবতরণের পর সিআইএসএফের কর্মকর্তারা অভিযুক্ত যাত্রীকে আটক করেন এবং দিল্লি পুলিশের হাতে তুলে দেন। বিমানবন্দরের অন্য একটি সূত্র পিটিআইকে জানিয়েছে, ফ্লাইটটি অবতরণ করার সাথে সাথেই অভিযুক্তকে হেফাজতে নেওয়ার পাশাপাশি পুলিশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বক্তব্য রেকর্ড করছে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিকে চার মাসের জন্য ফ্লাইটে যাতায়াত করা থেকে নিষিদ্ধ করেছে।

window.fbAsyncInit = function() {
FB.init({
appId : ‘1488263831660245’,
xfbml : true,
version : ‘v11.0’
});
FB.AppEvents.logPageView();
};

(function(d, s, id){
var js, fjs = d.getElementsByTagName(s)[0];
if (d.getElementById(id)) {return;}
js = d.createElement(s); js.id = id;
js.src = “https://connect.facebook.net/en_US/sdk.js”;
fjs.parentNode.insertBefore(js, fjs);
}(document, ‘script’, ‘facebook-jssdk’));

নিউজটি শেয়ার করুন সোশ্যাল মিডিয়াতে..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরণের আরো খবর জানতে..