সৌদি আরবে প্রবাসী কর্মীরা যদি পেশা পরিবর্তন করতে চায় তাহলে তাদের ফি পরিশোধ করবেন তাদের নিয়োগকর্তা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দেশটির মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয়। এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রবাসী কর্মীদের জন্য পেশা পরিবর্তনের ফি দিতে নিয়োগকর্তা দায়বদ্ধ। এতে আরো বলা হয়, নিয়োগকর্তারা প্রবাসী কর্মীদের জন্য বেশ কয়েকটি বিষয়ের ফি প্রদানের জন্য দায়বদ্ধ। এর মধ্যে আছে- রেসিডেন্সির ফি অর্থাৎ আকামা ফি সহ ওয়ার্ক লাইসেন্স এবং বিলম্বের ফলে সৃষ্ট জরিমানা।
এছাড়া, প্রস্থান এবং প্রত্যাবর্তন ফি, উভয় পক্ষের মধ্যে চুক্তি শেষ হওয়ার পরে প্রবাসী কর্মীকে তার নিজ দেশে ফেরত যাওয়ার টিকিটও নিয়োগকর্তাকে দিতে হবে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষথেকে আরো বলা হয়, কোনও চার্জ ছাড়াই কাজের চুক্তি শেষ হওয়ার পরে কর্মীকে একটি অভিজ্ঞতা প্রশংসাপত্র দিতে হবে এবং তাতে অবশ্যই কাজে যোগদান / শেষ হওয়ার তারিখ, পাশাপাশি তার শেষ মজুরি স্পষ্ট করে উল্লেখ থাকতে হবে। যদিও দেশটির অধিকাংশ প্রবাসীর ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম চিত্র দেখা যায়। সৌদি আরবে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, ভিসা এবং এয়ার টিকিট মালিকের দেওয়ার আইন থাকলেও উল্টো আকাশচুম্বী মূল্য দিয়ে ভিসা কিনতে হয়। সেইসাথে এয়ার টিকিটের খরচও নিজেদের বহন করতে হয়।
window.fbAsyncInit = function() {
FB.init({
appId : ‘1488263831660245’,
xfbml : true,
version : ‘v11.0’
});
FB.AppEvents.logPageView();
};
(function(d, s, id){
var js, fjs = d.getElementsByTagName(s)[0];
if (d.getElementById(id)) {return;}
js = d.createElement(s); js.id = id;
js.src = “https://connect.facebook.net/en_US/sdk.js”;
fjs.parentNode.insertBefore(js, fjs);
}(document, ‘script’, ‘facebook-jssdk’));